১। অমুনাফাভোগী সংগঠন: পরিবারকে অমুনাফাভোগী সংগঠন হিসেবে বিবেচনা করতে হবে। যেহেতু লাভ-লোকসানের কোনো প্রশ্ন নেই, সেহেতু নির্দিষ্ট সময়ের আয়-ব্যয় বিবরণী তৈরির মাধ্যমে উদ্বৃত্ত বা ঘাটতি এবং আর্থিক অবস্থার বিবরণী প্রস্তুত করা হয় ।
২। স্বতন্ত্র একক নির্ধারণ : প্রতিটি পরিবারকে তার কর্তাব্যক্তি বা অন্যান্য ব্যক্তি থেকে পৃথক বিবেচনা করে হিসাব নিকাশ সম্পন্ন করতে হয়।
৩। দায়বদ্ধতা: পারিবারিক হিসাব-নিকাশ কারও নিকট পেশ করতে হয় না। সুতরাং হিসাব-নিকাশের ক্ষেত্রে জবাবদিহিতা বা দায়বদ্ধতা নেই।
৪। নগদ লেনদেন : পরিবারের লেনদেন বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নগদে সংঘটিত হয়ে থাকে। ফলে হিসাব-নিকাশ সংরক্ষণ করা অনেক সহজ।
৫। নির্ধারিত খাত: বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পরিবারের হিসাব-নিকাশের খাত নির্ধারিত থাকে।
আরও দেখুন...